প্রতিবেদন লেখার কৌশল ৩

আদর্শ প্রতিবেদনের বিন্যাস/ফরমেট
(Standard format of a report)
1ম পর্ব: প্রস্তুতি (Preparatory Parts)
প্রচ্ছদ/কভার পেজ (Title page)
মুখবন্ধ/ফরোয়ার্ড/স্বীকৃতি (Letter of transmittal)
বিষয়বস্তু (Table of contents)
সংক্ষিপ্ত রূপ (List of abbreviations, Table & Chart)
নির্বাহী সারসংক্ষেপ (Executive Summary)
2য় পর্ব: বিষয়বস্তু (Text Parts)
ভূমিকা:পটভূমি ও উদ্দেশ্য
(Introduction: Background & Objectives)
অনুসন্ধান/পাঠ্য বিষয় (Main Body)
গবেষণার প্রক্রিয়া, পদ্ধতি এবং সুযোগ
(Research process, methods & scope)
অনুসন্ধান, ফলাফল, ব্যাখ্যা
(Findings, results & interpretation)
উপসংহার (Conclusion : Summary & Action)
৩য় পর্ব: পরিশিষ্ট(Supplemental Parts)
সংযোজিত অংশ/সংযুক্তি (Appendix)
তথ্যসূত্র (References)


প্রতিবেদনের জন্য চেকলিস্ট

১. প্রতিবেদন পাঠক- কে হবে তা নির্ধারণ করুন
২. উদ্দেশ্য পরিষ্কার করুন (পরিবীক্ষণ/মূল্যায়ন/কার্যক্রম)
৩. উপলব্ধ সূত্র থেকে প্রাসঙ্গিক তথ্য
৪. অসঙ্গতি এড়িয়ে চলুন
৫. বার বার উল্লেখ করা তথ্য এড়িয়ে চলুন
৬. সরল বাক্যে বাক্য গঠন করুন
৭. গ্রামার চেক করুন, বানান ঠিক করুন, এবং বিরামচিহ্ন সঠিকভাবে ব্যবহার করুন
৮. বেশি মাত্রায় এনালাইসিস করা থেকে বিরত থাকুন
৯. সংক্ষিপ্ত করুন
১০. পরিষ্কার
১১. সম্পূর্ণ

ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন এর স্তর
কভারপেজ/প্রচ্ছদ
প্রতিবেদন শিরোনাম:
ছবি:
সময়কাল :
কর্মএলাকা :
প্রকল্পের নাম :
বাস্তবায়নে :
অর্থায়নে :
(লগো ব্যবহার)

১. ভূমিকা:
২. উদ্দেশ্যের আলোকে অর্জন/সারসংক্ষেপ:

৩. প্রকল্পের কর্ম্রকাণ্ডের অগ্রগতি/অর্জন
এই টেবিলে যা যা থাকবে:
ক্রমিক, কাজ, লক্ষ্যমাত্রা, অর্জন, বিচ্যুতি, বিচ্যুতির কারণ

৪. প্রকল্পের কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি/অর্জন
এই টেবিলে যা থাকবে:
ক্রমিক, কাজ, ফলাফল

৫. পরিকল্পনায় ছিলো না এমন অর্জন
কাজের পরিকল্পনা করা হয়েছিলো। সে অর্জনগুলোর বাইরে যে অর্জন হয়েছে তা পরিকল্পনায় ছিলো না এমন অর্জন। তা লিখতে হবে।

৬. সবল দিক :
৭. দুর্বল দিক :
৮. শিখন :
৯. কেস স্টাডি :
১০. সুপারিশ :
১১. উপসংহার :

একটি প্রতিবেদনে সাধারণত উপরের অংশগুলো থাকে।

Leave a Comment